Wednesday, December 31, 2014
Thursday, December 25, 2014
Tuesday, November 11, 2014
@ #down memory lane__________________
Label(s):-
Old GOLDen memories,
SPECIAL
Location(s):-
Malda Town,West Bengal,India
Saturday, October 18, 2014
today's REALization :-
'all that glitters is not gold !'
REALity sucks :-X
Label(s):-
...& this Video says it All !!!,
Personal-Experience
Location(s):-
Bangladesh,Asia
Tuesday, September 23, 2014
পূজো' ১৪২১
[--- don't go with the product-promotion of this advertisement...only try to feel the 'PUJO' charm !!!]
বৃষ্টি ধওয়া নীল আকাশে সাদা মেঘের জুটি
পূজো মানেই রবি ঠাকুরের "শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি "
দীঘির জলে শালুখ ফুলে গুনগুনিয়ে যায় অলি
পূজো মানেই 'অপু -দুগ্গা 'র কাশের বনে ছোটা
ভেজা ঘাসে লুটিয়ে পরা শিশির -মাখা (পাপড়ি সহ )শিউলি ফুলের বোটা
পূজো মানেই ঢাক -বাদ্যির তালে ধুনচি -নাচ
সন্ধ্যারতি -অঞ্জলি -
ভোগ আর মণ্ডপের নানান সাজ
পূজো মানেই মহালয়ার ভোর আগমনীর আলো
আগত পুজোই দূর হোক মাগো পোড়া বঙ্গের যত কালো
।। শুভ শারদীয়া ।।
Label(s):-
my Writing-piece [Poem],
Occasional
Location(s):-
West Bengal, India, Asia
Wednesday, September 17, 2014
Friday, August 15, 2014
the Seasonal Blessing of Nature
Label(s):-
#innovative_@creativity,
Occasional
Location(s):-
Calcutta, West Bengal, India, Asia
Thursday, July 17, 2014
NOSTALGIA
এই blog -এর title এবং উপরের video টির মধ্যে connection টি জানিয়ে রাখা আগে দরকার --- আসলে আমার কিশোরী -বেলায় মানে আমার high -school life -এ যখন 'দূরদর্শন '-নামক সরকারী TV channel-খানি তখনও fossil হয়ে যায়নি তখন R.K.Narayan-এর লেখা 'Malgudi Days' অবলম্বনে তৈরী [ইংরেজী -সাহিত্যের হিন্দী dubbing ]এই serial টি আমাদের বন্ধুদের মধ্যে খুবই popular rather famous ছিল ...specially স্বামীনাথন ওরফে স্বামী -এর গল্পগুলো ... আর , স্বামী -রাজম আর মণি -এর গল্প হলে তো আর কথায় নেই ! এখনও মনে আছে আমার --- তখন class-VI এ পড়তাম আমরা {2001 সাল} ...সপ্তাহে কোনো একদিন [ঠিক দিন -খানি এখন আর মনে নেই যদিও ,তবে এটুকু মনে আছে যে week-end-এ নয়..week-day তেই..বোধহয় মঙ্গলবার ] রাত ১০টা কি ১০.৩০টা নাগাদ ১/২থেকে ১ঘন্টার প্রায় প্রতিটি episode-ই একটা করে গল্প দেখাত ... যেদিন স্বামী র গল্প দেখাত সেদিন শেষে "স্বমীঈঈঈঈ .......!!!" করে একটা জোরে background music দিত ... "তা -না -না -তানা -নানা -না " নামক tittle track টার মত সেটাও একইরকম famous ছিল আমাদের অনেকের কাছেই এতটাই যে "early to bed & early to rise" literally মেনে চলা আমিও কারো বারণ এবং বকুনির তওয়াক্কা না করে চোখ লাল করে জেগে থাকতাম যাতে কোনো episode miss করে পরদিন school এ বন্ধুদের আলোচনাই পিছিয়ে না পড়ি সেই ভয়েও কিছুটা হলেও আর তবুও যদি anyhow miss হয়ে যেত তো 'best friend ' তখন গাল্পিকের ভূমিকা গ্রহণ করত !!!তবে হা , আমার মতো অনেক small-townie এ হইত বেশ কিছু মিল খুঁজে পেত এতে ,নিজদের জীবনটাকেও relate করতে পারত নিজেদেরই অজান্তে তাই হইতো এতো প্রিয় ছিল এটা সবার !
"...ছিল রুমাল;হয়ে গেল বেড়াল !" :---
৯বছর বয়স অব্দি আমার 'মেয়েবেলা' কেটেছে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ...আমাদের ১৩কাঠা জায়গাই গড়ে ওঠা সবুজ ঘেরা বাড়ির প্রায় ১৫জনের একান্নবর্তী পরিবারে । আমি ছিলাম বাড়ির সবচেয়ে খুদে সদস্য ... আমাদের বাড়িতে এবং আমাদের প্রতিবেশীদের বাড়িতে কুকুরের থেকে বিড়াল পোষার চল অনেক বেশি ছিল,এমনকি পুষতে না চাইলেও অথবা দুঃছাই করলেও তারা সেসব কে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করতনা কখনো। শুনেছি যুবক অবস্থায় নাকি আমার মেজ জেঠুর এক পোষা কুকুর ছিল যার মারা যাওয়ায় অমন দুঁদে ছাত্র -ঠেঙানো (পড়ুন, পেটানো...literally ) আমাদের মেজ-জেঠামশাই কান্নাকাটি করে প্রায় নাওয়া -খাওয়া ভুলতে বসেছিলেন এবং শেষমেশ ঠামার অনেক বোঝানতে normal হয়েছিলেন ! আমার 'ব্যাটা ' (আমি আমার ছোট জেঠুকে ঐ নামেই ডাকি ছোটবেলা থেকে এখন অব্দি আর উনি আমায় 'মা' বলেন ) আমাদের বাড়ির বেড়ালের নামকরণের অলিখিত দায়িত্বে ছিলেন । প্রথমটির নাম ছিল-রমেন আর দ্বিতীয়টির - সুন্দরী ... নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে রমেন ছেলে বেড়াল হওয়াই তার বাচ্চা-পুশি দেওয়ার ব্যাপার ছিল না যা সুন্দরীর ক্ষেত্রে ছিল । আর সে আবার যমজ বাচ্চা দিয়েছিল যাদের ঝামেলা ওঠাতে বাড়ির মহিলারা রাজী না হওয়ায় তাদের দূরে ছেড়ে আসা হলেও কদিন পর তারা নিজেরাই পথ চিনে বাড়িতে চলে আসে এবং অগত্যা তাদেরও নামকরণ ব্যাটাকেই করতে হয় - ঝিল এবং মিল ! হাইস্কুলে পড়ার সময় আমি একটি বেড়াল পুষি--আমারই তৈরী করানো অভ্যেসের দরুণ মুড়ি ছাড়া আর অন্য কিছুই যার মুখে রুচত না --- তখন বাড়ির অন্যান্যরা সেখানে অনুপস্থিত থাকায় এর নাম আমিই দিই -- 'পাঁচুগোপাল ' ...ওরফে-'পুচু'! আর এখনকার কুড়ের-হদ্দ্য পোষ্যটির নাম - 'ল্যাংচা '...(নামদাতা - anonymous !)...যে কিনা এতটাই আলসে যে নিজে থেকে ইঁদুর ধরতেও তার অনীহা ...এদিকে আবার একখানি 'girlfriend' রয়েছে ! ___যা দিন-কাল পরেছে এখন ...আজকালকার দিনে এই না হলে status maintained থাকে নাকি ?'আহারে!বেড়াল বলে বুঝি মানুষ নয় ?!?'___হেঃ ! হেঃ! ;-D
তা সে যাইহোকগে,বেড়ালের নামকরণ কিন্তু এই লেখার আসল উদ্দেশ্য
নয়...তো হ্যা,তাহলে যেটা বলছিলাম তাতে ফেরা যাক এবার --- আমার তখন ৮ কি ৯ বছর বয়স হবে ...আমাদের সামনের বাড়িতে একটা বেড়াল বাচ্চা দিল । বলে নাকি ৭ বাড়ি না ঘুরলে বেড়ালের চোখ ফোটে না তাই তার মা তাকে এবাড়ি ওবাড়ি করে নিয়ে বেড়ায় মুখে করে ...এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি । কিন্তু , একদিন দুপুরে দেখি সামনের রাস্তাই সাদা রুমালের মত কি যেন একটা পরে,কৌতূহলবশত খানিক কাছে যেতেই দেখি সেই চোখ না ফোটা বাচ্চা বেড়ালছানা ...তখন বুঝলাম যে খানিকক্ষণ আগে পাড়ার কিছু বিচ্ছু এ বেচারার ল্যাজে দড়ি বেঁধে টেনে নিয়ে গিয়ে খেলছিল ...আমার মায়া হল খুব (কিন্তু হায়রে,তখন যদি জানতাম যে আমার এই মার্জার-প্রীতি খুব শীগগির মার্জার-ভীতি তে পরিণত হতে চলেছে তাহলে তো আজ বোধহয় গপ্পোটা অন্যরকম হতো !!!) ...আমাদের বাইরের ঘরের বারান্দায় ওকে স্বযত্নে তুলে ওর গায়ে হাত বোলাতে বোলাতে ভাবছি কি করা যাই ...ঠিক তখনি দেখি সেই মা-বেড়াল সামনের বাড়ির প্রাচীরে আমার দিকে তাকিয়ে রাগে লেজ ফুলিয়ে গরগর করছে ... বোঝো কান্ড ! আমি কিনা তার ছানাকে কতগুলো দস্যির কবল থেকে বাঁচালাম আর আমাকেই কিনা ... সে যাকগে,কিন্তু আমার দিকে এমনভাবে তেরে এলো যে স্কুলের স্পোর্টসে চিরকালের last হওয়া আমি প্রায় record-speed এ ছুটতে লাগলাম (ওই speed আমার school-sports এ থাকলে 1st prize ঠেকাই কার সাধ্যি !) মুখে মোটাদাগের সিনেমার হিরোইনদের মতো "বাঁচাও ! বাঁচাও!" চিত্কার করে ..ভয়ে heartbeat এতটাই বেড়ে গেছিল আমার ! শেষপর্যন্ত আমাদের বাড়ির উঠোনে আঁচার -এর জন্য কাঁচা আম কাটতে বসা আমার বড়মা মানে আমার বড় জেঠিমা বেড়ালটাকে তাড়িয়ে আমায় সে যাত্রাই উদ্ধার করেন । তবে গল্প এখানেই শেষ নয় ...তখন দুপুরে চোখে ঘুম ছিলনা আমার আর আমার মত আরো অনেকেরই ...খেলে বেড়াতাম নিজেদের মতো ...কুমির-ডাঙা ,কানামাছি ,ছওয়াছুইই থেকে শুরু করে খড়ের গাদায় হাত-পা কাটা কিছুই বাদ যেত না...তো,বাড়ির বাইরে থেকে আমার "বাঁচাও ! বাঁচাও !" রব শুনে ভেতরের রান্নাঘরে খেতে বসা আমার ফুলদি,সোনাদি,রাঙাদারা (জ্যাঠতুতো দাদা-দিদিরা) ভেবেছিল যে আমি কারো সাথে চোর-পুলিশ খেলছি আর "পাকড়াও ! পাকড়াও !" চেচাচ্ছি :-D ...সেই নিয়েও পরে কম হাসাহাসি হয়নি।
তবে দাঁড়ি টানার আগে এই গল্পের উপসংহার হিসেবে যেটা না বললেই নয় --- এর বেশ কয়েক বছর পর সদ্য college এ ঢুকে যখন আমার খুব কাছের দুই বন্ধুকে আমার এই 'বিড়াল-বৃত্তান্ত'বর্ণণা করেছিলাম তখন তাদের মধ্যে একজন আমাকে রাগাতে yaarky মেরে বলেছিল : "কোন magazine থেকে ঝেপেছিস গল্পটা ?!?" আর আপাত 'নিরীহ' অন্যজন তখন আমাকে support করতে গিয়ে আমাকেই 'চেটে ' দিয়েছিল এই বলে যে : "আরে না না , magazine এর গল্প বন্ধুদের মুখ থেকে শুনতেই বেশি ভালো লাগে !" চাপে পড়ে আমিই চুপসে গেছিলাম তখন !
এরপর নিজের নিয়মে একটার পর একটা করে দিন গড়িয়েছে ...আমরা সবাই যে যার মত বড় হয়েছি ... 'এক্কাই -দক্কাই বিকেল গড়িয়ে ' যাওয়া আমাদের ধুলোমাখা শৈশব আর আঁকা বাঁকা পথে হেঁটে 'হলদে পাখির পালক ' খুজতে যাওয়া আমাদের কৈশোর আজ সুদূর স্মৃতিতেও মৃতপ্রায় !
"...आपनी चोटिमेँ बांधलु दुनिया...!!!"
তা সে যাইহোকগে,বেড়ালের নামকরণ কিন্তু এই লেখার আসল উদ্দেশ্য
ex-PET |
তবে দাঁড়ি টানার আগে এই গল্পের উপসংহার হিসেবে যেটা না বললেই নয় --- এর বেশ কয়েক বছর পর সদ্য college এ ঢুকে যখন আমার খুব কাছের দুই বন্ধুকে আমার এই 'বিড়াল-বৃত্তান্ত'বর্ণণা করেছিলাম তখন তাদের মধ্যে একজন আমাকে রাগাতে yaarky মেরে বলেছিল : "কোন magazine থেকে ঝেপেছিস গল্পটা ?!?" আর আপাত 'নিরীহ' অন্যজন তখন আমাকে support করতে গিয়ে আমাকেই 'চেটে ' দিয়েছিল এই বলে যে : "আরে না না , magazine এর গল্প বন্ধুদের মুখ থেকে শুনতেই বেশি ভালো লাগে !" চাপে পড়ে আমিই চুপসে গেছিলাম তখন !
"শিউলি-ঝরা বেলায়...":---
একবার আমাদের গ্রামে খুব বন্যা হলো ...তখন আমার বছর আষ্টেক বয়স ...তো,বন্যার পর বাড়ি সারানোর জন্য বাইরের দিকে সব মাটির ঘরগুলোকে ভেঙ্গে পাকা করা হলো আর সেই সাথে সাথে কতগুলো ফলন্ত নাড়কেল গাছ, দেবদারু গাছ কাটতে হলো । বাড়ির উঠোনের পেয়ারা গাছটা বেঁচে গেলেও পেছনের কলা-বন আর বাকিসব বেশিরভাগ ফুল গাছ এমনিতেই নষ্ট হয়েছিল আর নষ্ট হয়েছিল সবার প্রিয় আমাদের বুড়ো শিউলি গাছটা যার ডালে গাড়ির টায়ার ঝুলিয়ে আমরা দোলনা দুলেছি কত-- ডাল ভাঙ্গার জন্য বকাঝকা খেয়েও ! বর্ষার পর শরৎ আসার সাথেসাথেই বন্যার পর এলো দুর্গাপূজা ...আর আমাদের বাড়ি থেকে যেখানে লোকে রোজ পুজোর ফুল নিয়ে যেত সেখানেই পড়ল ফুলের আকাল ! তখনও গ্রামে-গঞ্জে ফুল বিক্রীর চল ছিল না তাই মা-জেঠিমাদের তুলসীপাতা দিয়েই পুজো সারতে হচ্ছিল । আর আমি সব থেকে miss করছিলাম সক্কাল-সক্কাল সেই শিউলি ফুল কুড়ানোর charm. আর না থাকতে পেরে আমি পাড়ার খুদেদের ফুলকুড়ানি দলের নবীনতম সদস্য হলাম ।
ভেবেছিলাম ,অনেক ফুল কুড়িয়ে অন্তত পুজোর ফুলের জোগাড় হয়েই যাবে আর বাকি ফুলের বোটা দিয়ে ঘষে খেলার পুতুলের শাড়ি রঙ করব ।চিরকাল without any competition-এ নিজেদের বাগানে শখে ফুল কড়ানো আমি প্রথম প্রথম ফুল কুড়ানো তে খুব একটা সুবিধে করতে না পেরে আরো ভোরে উঠে আরো দূরের পাড়ায় ভীড় কমের জায়গাই manage করার উদ্যেশ্যে ছুটলাম !তা আমার সেই 'মহৎ' উদ্যেশ্য কিছুটা পূরণ করা গেলেও আমার বাবা জানতে পেরে কড়া করে : "কাল থেকে অত সকালে ছুটে না বেড়িয়ে আগে পড়তে বসবে " বলে সমস্ত উত্সাহে জল ঢেলে দিলেন । আর আমি বেচারী ফুল কুড়োবার নেশা ছাড়তে না পেরে time-management করতে সামনের বাড়িতেই কাউকে কিছু না জানিয়েই ফুল চুরির সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম এই যুক্তিতে যে "বই-চুরি আর ফুল-চুরি তো চুরিই নয় !" [তখন তো আর জানতাম না যে ছোটদের 'logic' বড়দের ঊর্বর মস্তিষ্কে মোটেই acceptable নয় ;(]তো সেইমতো পরদিন ভোরে পাশের বাড়ির দরজা খোলা না পেয়ে সামনের বাড়িতেই attack করলাম ...মাটিতে পরে থাকা গুলো কড়াতে কোনো problem হল না ...আমার Mission ফুলচুরি তে বাধা পড়ল তখনি যখন আমি আরো ফুলের জন্য গাছ ঝাঁকাতে গেলাম ! ঐযে কথায় বলে না - "লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু " --- যেই ঝাকাতে শুরু অমনি ভেতর থেকে বাজখাই চেনা গলা : "এই কে রে ......!" আমি সেই গলার অধিকারিনীর বাইরে বেড়োবার আগেই পালিয়ে চম্পট দিলাম । ভেবেছিলাম আমায় চিনতে পারেনি,তবুও 'সাবধানের মার নেই' ভেবে কদিন ওদিক মাড়ায়নি ... যেদিন বাড়ির কোনো একটা কাজে ওই বাড়িতে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম সেদিনই প্রশ্নবাণ শুনতে হয়েছিল : 'সেদিন তুই ছিলি তাই না ?' এটা জিজ্ঞাসা নয়--- বকুনি সেটা আর উল্ল্যেখ না করলেও চলে । ভাগ্য ভালো ছিল আমার আর তাছাড়াও তখন ছোটদের নামে তাদের বাড়িতে অভিযোগ করার ব্যাপার ততটাও ছিল না নইলে আমার বাবার কানে এই কথা গেলে আর রক্ষে থাকতো না আমার! তবে কাচুমাচু মুখে আমি সেদিন একটা কথায় মনেমনে আওরেছিলাম :"...চুরিতে আর যদি যাই তবে মোর নামই মিছা /কুকুরের চামড়া খিচা ...!!! 'মালির ঐ পিটুনিগুলা ' না খেলেও 'সেকি ভাই যাইরে ভোলা' ওই বকুনিগুলা :-(
তবে,সেই ঘাস আর মাটিতে ঝড়া শিশিরমাখা শিউলি ফুল কুড়ানো পরিষ্কার নীল-আকাশ সাদা-মেঘের রোদমাখা মন ভালো করা সকালগুলো আমার জীবনের অন্যতম সেরা উপহার যা পরে আর কক্ষনো ফিরে আসেনি।
তবে,সেই ঘাস আর মাটিতে ঝড়া শিশিরমাখা শিউলি ফুল কুড়ানো পরিষ্কার নীল-আকাশ সাদা-মেঘের রোদমাখা মন ভালো করা সকালগুলো আমার জীবনের অন্যতম সেরা উপহার যা পরে আর কক্ষনো ফিরে আসেনি।
এরপর নিজের নিয়মে একটার পর একটা করে দিন গড়িয়েছে ...আমরা সবাই যে যার মত বড় হয়েছি ... 'এক্কাই -দক্কাই বিকেল গড়িয়ে ' যাওয়া আমাদের ধুলোমাখা শৈশব আর আঁকা বাঁকা পথে হেঁটে 'হলদে পাখির পালক ' খুজতে যাওয়া আমাদের কৈশোর আজ সুদূর স্মৃতিতেও মৃতপ্রায় !
স্কুলের শেষ বছরে { class-XII ; 2007-2008 সাল } আমাদের final-exam-এর language-group-এর ইংরেজী ভাষার syllabus-এ সেই স্বামী -রাজম -মণি র গল্প (English short-story)পাঠ্য তে ছিল আর আমাদের English tuition teacher খুবই interesting-way তে সেটা পড়িয়েছিলেন । কিন্তু , ব্যাস ...ওই পর্যন্তই ... আমাদের সবাইকে হতাশ করে হটাতই বন্ধ হয়ে যাওয়া আমাদের ছোটবেলার সেই 'Malgudi Days' serial টি তার কিছু আগে -পরে আবার চালু হয়েছিল সেই একই জায়গাই কিন্তু [ততদিনে যদিও দূরদর্শনের fossilization process successfully start হয়ে গেছে ...] আমদের আগের সেই পাগলামী তো অনেক দূরের ব্যাপার দেখার তাগিদ অব্দি আর কারো ছিলনা !
তবু আজও জানিনা কেন সেই চিন্তাভাবনাহীন সেই দিনগুলোতে ফিরতে অসম্ভব ইচ্ছে করে ...একবার একটা SMS পেয়েছিলাম যেটার বাংলা তর্জমা করলে যা দাড়ায় তার অন্তর্নিহিত অর্থ আজ feel করতে পারি :----
"ছোটবেলাই আমরা সবাই বড় হতে চাই কিন্তু তখন বুঝিনা যে তখনকার ভাঙা -খেলনা আর কেটে -ছড়ে যাওয়া কনুই -হাটু পরবর্তী জীবনের আহত -মন আর ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নের চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি ভালো !
বুঝিনা যে ছোটবেলার ভুলগুলো ছোটদের মতোই pencil-এ আঁকা তাইতো eraser ঘষলে তার আর কোনো চিহ্নও কখনো অবশিষ্ট থাকে না ...পরিষ্কার কাগজের মতো আবার তার উপর যা -ইচ্ছে -তাই করা যায় কিন্তু পরিণত বয়সের ভুলগুলো বড়দের pen-এ লেখা তাই যতই pain হোক আর যতই whitener কিংবা correction-fluid বুলিয়ে অন্য কিছু লেখার চেষ্টা হোক না কেন পুরোপুরি কাটানো যায় না কখনই ...দাগ একটা থেকেই যায় কোনো না কোনো ভাবে কোথাও না কোথাও !!!"
তবু আজও জানিনা কেন সেই চিন্তাভাবনাহীন সেই দিনগুলোতে ফিরতে অসম্ভব ইচ্ছে করে ...একবার একটা SMS পেয়েছিলাম যেটার বাংলা তর্জমা করলে যা দাড়ায় তার অন্তর্নিহিত অর্থ আজ feel করতে পারি :----
"ছোটবেলাই আমরা সবাই বড় হতে চাই কিন্তু তখন বুঝিনা যে তখনকার ভাঙা -খেলনা আর কেটে -ছড়ে যাওয়া কনুই -হাটু পরবর্তী জীবনের আহত -মন আর ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নের চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি ভালো !
বুঝিনা যে ছোটবেলার ভুলগুলো ছোটদের মতোই pencil-এ আঁকা তাইতো eraser ঘষলে তার আর কোনো চিহ্নও কখনো অবশিষ্ট থাকে না ...পরিষ্কার কাগজের মতো আবার তার উপর যা -ইচ্ছে -তাই করা যায় কিন্তু পরিণত বয়সের ভুলগুলো বড়দের pen-এ লেখা তাই যতই pain হোক আর যতই whitener কিংবা correction-fluid বুলিয়ে অন্য কিছু লেখার চেষ্টা হোক না কেন পুরোপুরি কাটানো যায় না কখনই ...দাগ একটা থেকেই যায় কোনো না কোনো ভাবে কোথাও না কোথাও !!!"
Label(s):-
my Click,
Old GOLDen memories
Location(s):-
Aiho,Maldah,West Bengal,India
Friday, June 13, 2014
B'DAY SPECIAL!!!
Label(s):-
Blast@B'Day-Bash!!!,
SPECIAL
Location(s):-
Dhakuria, Kolkata, West Bengal, India
Wednesday, June 04, 2014
Old-School & generation-next :-(
it is proved that:-"OLD is GOLD".
but,'Old Wine' cant always easily manage itself to feel comfortable in 'New Bottle' !!! here is an Example of that ---
... cluelessness ?!?
is the old age of any person really a heavy burden to bear for his/her own flesh & blood ? --- if it's not so true then why do many of the offspring create some unwritten conditions [must be fulfilled by their Parents even forcefully or their helpless Parents somehow have to do that !!!] for their beloved(?!?) Parents to be with them as a very unfortunate result of the lifetime unconditional love from their own Parents?!????????????????????????????????????????????
but,'Old Wine' cant always easily manage itself to feel comfortable in 'New Bottle' !!! here is an Example of that ---
is the old age of any person really a heavy burden to bear for his/her own flesh & blood ? --- if it's not so true then why do many of the offspring create some unwritten conditions [must be fulfilled by their Parents even forcefully or their helpless Parents somehow have to do that !!!] for their beloved(?!?) Parents to be with them as a very unfortunate result of the lifetime unconditional love from their own Parents?!????????????????????????????????????????????
Label(s):-
...& this Video says it All !!!
Location(s):-
India,Asia
Monday, May 26, 2014
LOVE is in the air ;-)
এইতো গত-বছরেরই ব্যাপার ---আমি তখন সদ্য M.Sc complete করে কল্যাণীর একটা private Engineering-College-এর Civil-Engineering Dept.-এ Engineering Geology-র Faculty হিসেবে join করেছি...3rd Year B.Tech studentদের পড়াই W.B.U.Tর syllabus অনুযায়ী আর regular local-trainএ যাতায়াত করছি ।
প্রায় এক-যুগের এই Collegeএর Civil Dept.টি সবে 3বছরে পা দিয়েছে তখন...তাই তার তিনতলা Departmental-buildingএর কিছুটা [মানে ,কয়েকটি ঘর আর কি !] তখনও Mechanicalএর দখলে! কিন্তু ,বেশিদিন তা আর থাকল না । Mechanical নিজের Departmental-building-এ shift করায় দুই দলেরই separate building হয়ে গেল ।ফলবশত ,একটার বদলে দুটো Faculty-room পেলাম আমরা,যার মধ্যে একটি আগে Mechanicalএর Faculty-room ছিল । মাত্র দেড়-মাস হল class start হয়েছে তাই বোধহয় সব student জানত না এই changeএর ব্যাপারটা । Computer-Lab.এর পাশের Faculty-roomটাই [যেটা আগে Mechanicalএর ছিল !] বসতাম আমি ।
"Mam,অনিন্দ্য Sir কে খুঁজছিলাম ..." [প্রসঙ্গত,জানিয়ে দিই-অনিন্দ্যদা Mechanical এর Faculty !!!]
---"What's you name,Mam?" ---এবার তাকিয়া দেখলাম বছর 19-20 এর Non-Bengali student [...বাঙালি নয় বলেই বোধহয় বয়সের তুলনায় বেশি হোমরা-চোমড়া অথবা ঠিকঠাক ও বলা যায় Non-Bengali দের সাপেক্ষ্যে ...তবে তাতে তার teenage ঢাকা পরছে না কোনভাবেই ...অল্প বয়স খুব সহজেই ধরা পড়ছে ...]খুব আগ্রহের সাথে আমার উত্তরের অপেক্ষাই তাকিয়ে আছে !!!
এবার টাইম-মেশিন -এ চেপে পিছিয়ে যাই প্রায় ৬-৭ বচ্ছর ,পৌঁছে যাই আমার স্কুল -লাইফ এ ,নিজের জায়গা -মালদায় কাটানো আমার কৈশোরে ...আমি তখন বছর ১৭এর রোগা ,তেল -চুপচুপে ছোট চুলের এক স্কুল -পড়ুয়া কিশোরী যার জগৎ স্কুল -টিউসন -বাড়ি -কিছু নির্বাচিত বন্ধু (তারা সকলেই অবশ্যই মেয়ে ...না ,স্কুলে পড়ার সময় আমার কোনো ছেলে বন্ধু ছিল না ,যদিও আগ্রহী ছিল কেউ কেউ ...কিন্তু ,বাবা-মা-টিচার দের ভয়ে নয় বরং কেউ আমাকে কখনো কোনো ছেলের সাথে কথা বলতে দেখলে আমার গায়ে 'বাজে -মেয়ের 'তকমা পরে যাবে আমার সেটাই ধারণা ছিল !!! :-D )-পড়াশুনা আর তার নিজের ভবিষ্যত কেরিয়ারের স্বপ্ন ---এই গন্ডির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল ।
তখন আমার ক্লাস টুয়েলভ ,রোজ সকাল -বিকেল টিউসন থাকত ,সঙ্গে থাকত চাপ আগত বোর্ড এগ্জামের ।তখন ৩দিন সকালে অঙ্কের টিউসন থাকত ,সকাল ৭টা নাগাদ ,চলত প্রায় ৯টা -সাড়ে ৯টা অব্দি । অত সকালে যেহেতু রিকশা মিলত না আর বাড়ি থেকে যেহেতু কাছে ছিল সেটা তাই একা হেটেই যেতাম ,সাড়ে ৬টা নাগাদ বেরলেই চলত । যাওয়ার পথে মাঝ-রাস্তাই একটা মোড় পরত যেখানে ৩-৪টে দিক থেকে ছোট কিছু গলি রাস্তা এসে মিশেছে ,সেই মোড়ে একটা কালী -মন্দির ছিল ,ওইখানের পাড়ার স্থানীয় অল্প-বয়সী ছেলেদের আড্ডার ঠেক ছিল ওই মন্দিরের সিড়ির ধাপগুলো ,তবে কোনো ইভটিজিং ঘটনার কথা শোনা যায়নি কখনো । রোজ ওইখান দিয়ে যাওয়ার সময় মন্দিরের দিকে এক ঝলক তাকিয়ে পেন্নাম ঠোকা দুই বছরে অভ্যেস হয়ে গেছিল আমার ।
তবে সেই দিনটার কথা আমার আজও মনে আছে --- অভ্যেসবশত প্রনাম করার জন্য মন্দিরের দিকে তাকিয়েছি হটাত দেখি ওই সিড়ির ধাপে একটি অল্পবয়সী ছেলে (সেই সময়ের আমার থেকে বয়সে বড়ই হবে) অবাক চোখে আমার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে ! প্রথমে ভেবেছিলাম আমার মনের ভুল ,কিন্তু আশপাশে তাকিয়ে বুঝলাম অত সকালে যখন ওই রাস্তা পুরো ফাঁকা ,এমনকি আশেপাশের লোকাল দকানগুনো অব্দি বন্ধ ,রাস্তায় দুধওয়ালা আর কাগজওয়ালা আর কিছু বাড়ির মহিলারা সবে দরজায় জল দিচ্ছে ---এছাড়া আর কিছুই নেই তখন ওই যুবক ছেলেটির দর্শনীয় বস্তুটি আমিই !!!--- ছেলেটিকে তখন এক নজরে (এবং পরেও) দেখে যা বুঝেছিলাম যে ছেলেটি সম্ভবত কোনো নিম্ন-বিত্ত পরিবারের ছেলে ...লোফার-টাইপ বলে যাদের চলতি ভাষাই এই ছেলেটি সেই ধরনের !!!--- কিন্তু তার তাকিয়ে থাকায় আমার কয়েক সেকন্ডের জন্য হলেও খারাপ লাগেনি ! ...
সেদিনের পর থেকে ছেলেটি আমার ঐখান দিয়ে যাওয়া -আসার সময় প্রায় মুখস্ত করে ফেলে ঐখানে যেন ডিউটি করত ,এমনকি ওই রাস্তা দিয়ে অন্য কোথাও রিক্সা করে গেলেও তাকিয়ে থাকতে লক্ষ্য করেছি ...না ,আমি তার দিকে তাকিয়ে লক্ষ্য করেছি এমন নয় ...কিন্তু ,মেয়েদের একটা সহজাত ক্ষমতা (ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় !) থাকে যে কেউ তার দিকে প্রশংসাসূচক দৃষ্টিতে তাকালে সে সেদিকে না তাকিয়েও বুঝতে পারে ---এটা একদম সত্যি যার জোরেই আমি বুঝেছিলাম । মাঝেমধ্যে ওই টিউসন থেকে ফেরার পথে শবনম নাম আমার এক বন্ধুর সাথে ফিরতাম ...সে অব্দি বুঝতে পেরেছিল কিন্তু এইসব ব্যপারে এতটাই নিস্স্পৃহ ছিলাম (অন্যদের কাছে /চোখে !!!) আর সেই সাথে এতটাই বেশিমাত্রাই সিরিয়াস ,ইন্ট্রোভার্ট আর রাগী ছিলাম যে শবনম ও আমাকে সরাসরি জিজ্ঞেস না করে ইনিয়ে -বিনিয়ে বলার চেষ্টা করছিল !!! ... তখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে তার মানে আমার ধারনাটাই ঠিক ...ছেলেটি রোজ আমার জন্যই দাড়িয়ে থাকে ওখানে ।...একদিন আবার ছেলেটির কিছু বন্ধু কেও দেখেছিলাম ছেলেটির সাথে ...বোধহয় আমাকে দেখাতেই ... ["প্রেমের আরেক নাম প্রকাশ "---না কি যেন একটা বলে যে ,ওই আর কি ...হাঃ ! হাঃ ! :-D]... তারাও মনে হল তাদের মতো করে কমপ্লিমেন্ট দিচ্ছিল ছেলেটিকে আমার জন্য অথবা আমাকে শুনিয়ে anyhow সেটা জানান দেবার জন্য ! আসলে সেই দিনও শবনম আমার সাথে ছিল ,তাই ও বুঝেছিল ! কিন্তু,ছেলেটি ও তার বন্ধুরা 'লোফার ' গোছের হলেও কখনো কোনো নোংরা কিচ্ছু করার চেষ্টা করেনি ...আমি খুব ভয় পেয়ে ওই রাস্তা দিয়ে আর যাব না ঠিক করেছিলাম কিন্তু তার কোনো প্রয়োজন হয়নি ।
আজ মিথ্যে বলব না ---ছেলেটির থেকে free তে attention পেতে ভালই লাগত আমার,কেঠো maths-tuition তাজা হয়ে যেত ...আর কোনদিন আমার জন্য দাড়িয়ে না থাকলে খারাপ না লাগলেও বিরক্ত লাগত ! এর কারণ এটা নয় যে আমি আমার class এর boys'-attention পেতাম না তখন, ...পেতাম ,without any effort ই পেতাম আমার বয়সী আরো কয়েকটা মেয়ের মতো কিন্তু এই গল্পের Hero যেমনই হোক না কেন তার আমাকে দেওয়া attention আমার ভাল লাগার কারণ হচ্ছে [সেই বয়সে এবং পরেও নিজেকে পড়ে যেটা realize করেছি আরকি ...]--- আমার প্রতি তার ভাললাগাটা ছিল স্বার্থশুন্য ,কারণ:--- এই ধরনের আর পাঁচটা roadside-Romeoদের স্বভাব হিসেবে যা ধরা হয় যে যেকোন মেয়ের সাথে flirting অথবা পাত্তা না পেলে teasing কিন্তু এক্ষেত্রে আমাকে কখনো কোনভাবে disturb করাতো দূরের ব্যাপার ,পথচলতি অন্য কোনো মেয়ে বা আমার সাথে কখনও -সখনও আমার অন্য বান্ধবীরা (যাদের কাছে আমি এসব কিছুই প্রকাশ করিনি তখন আর যাদের মধ্যে আমার থেকে বহু -গুণ attractive অনেকেই থাকতো !) ঐ রাস্তা দিয়ে গেলেও সেই ছেলেটিকে আমাকে ছাড়া আর কারো দিকে কোনদিন একইভাবে তাকাতে notice করিনি আমি !!! আমার মতে ,তাকিয়ে থেকে দেখার মতো অথবা চোখ -ফেরানো -যায় না এমন কিংবা ফিরে দেখতে বাধ্য করাই তেমন চোখ ঝলসানো তথাকথিত ভাবে 'সুন্দরী ' বলতে যা বোঝাই সেরমটা আমি কখনোই নই আর বলাবাহুল্য যে তখন তো আরো ছিলাম না আর তাছাড়া সেতো আমায় personally চিনত না ,তাই জানত ও না আমি কে-কি বা কেমন আর তার আমার দিকে তাকানোতে কোনো নোংরামি আছে বলে মনে হয়নি কখনোই ...বরং,যেটা ছিল সেটাকে বলা যায় --- নিষ্পাপ ভালোলাগা !!!
'
so,এতক্ষণে আমার দেওয়া title টার মানে বোঝা গেল ? নামকরণ স্বার্থক তো ?
ভালবাসা সব জায়গায় ছড়িয়ে আছে ,শুধু ঠিকমতো খুঁজে নিয়ে তাকে সঠিক value,importance,priority & time দিয়ে যত্ন নিয়ে ঠিকমতো maintain করা খুব দরকার কারণ ভালবাসা বড্ড অভিমানী তাই মিথ্যে ego-র বশে attitude দেখিয়ে তাকে for granted ধরে নিলে সে টিকবে কেন ?
আগাছার জন্মাতে আর বাড়তে যেমন যত্ন লাগে না,বারবার উপড়ে ফেললেও যেমন এমনিই ফিরে আসে অনেকক্ষেত্রে ভালোবাসাও সেরম হয় ...মূল্যহীন আগাছা ভেবে হেলা-ফেলা করে তাকে হেলায় হারায় আর যখন বুঝতে পারা যায় যে তা কতটা অমূল্য ছিল ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায় এতটাই যে আর গাছের গোড়ায় সার-জল দিয়ে আর মরা গাছকে বাচানো কিনবা আগের মতো তরতাজা করা যায়না ...আয়নায় ভাঙ্গা দাগটা রয়েই যায় !!! আবার',খুব দূরের জিনিস যেমন না জেনে ,না চিনে ,না বুঝেই "দূরের ঢাকের বাদ্যি " কিনবা " নদীর এ পাড় থেকে ও পাড় " মনে হয় তেমনই আবার চোখের খুব কাছে থাকা বই পড়তে পারা যায়না ---ইচ্ছে হলেও অথবা চেষ্টা করলেও !!!
ঐ যে বলেনা -"প্রেমের ফাঁদ পাতা আছে এ ভুবনে !"...এখানে তাই কখন কোথায় যে কে কার সাথে কিভাবে আর কেনই বা জুড়ে যায় সেটা চিরকালের unsolved একটি রহস্য ['x =প্রেম ',ধরে অঙ্ক কষেও হিসেব মেলেনা কিছুতেই;]। আজকালকার মানুষের হইতো মানুষের উপর থেকে বিশ্বাস উবে গেলেও বোদহয় ভালবাসার প্রতি ভরসাটা উদ্ব্বায়ী হয়ে যায়নি এখন অব্দি ।
জীবনের বেশ কিছু বসন্ত পেরিয়ে এটাই বুঝেছি যে এই পৃথিবীতে যারা সত্যিকারের ভালোবাসাকে, ভালবাসার মানুষকে যেভাবে চায় ঠিক সেভাবেই পায় সারা জীবনের জন্য ---এরকম সৌভাগ্যবান /সৌভাগ্যবতীর সংখ্যা তো হাতে গোনা ! হইতো নির্দিষ্ট যার থেকে সেই special ভালোবাসাটি পেতে চায় ,সে ভালোবাসলোই না --- তার মানে এই নয় যে বাকি জীবনটা সেই নিয়ে দুঃখ-বিলাস করে কাটিয়ে দেব ...যে নেই /যা পেলাম না সেই অতীতের পেছনে ছুটে বর্তমানে যারা আছেন /যা -যা পেয়েছি সেসব অবহেলাই হারিয়ে নিজের ভবিষ্যত -জীবন টা ভালোবাসাবিহীন ভাবে একা করাটা ফালতু ! আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এমন কয়েকজন মানুষ আছেন যারা আমাদের সত্যি ভালবাসেন ...কিন্তু ,এই ধরনের মানুষের সংখ্যা আবার আমাদের জীবনে হাতে গোনা ...তাদের কক্ষনো হাত থেকে যেতে দিতে নেই ,তাদের হাত শক্ত করে বেঁধে রাখতে হয় নিজের হাতে ভালবাসার বাঁধনে ...সেই বন্ধন যেন কখনো কোনো কিছুর বিনিময়েই আলগা না হয় ,আর তাহলেই আমরা literally always feel করতে পারব --- LOVE is in the air...!!!
;-)
প্রায় এক-যুগের এই Collegeএর Civil Dept.টি সবে 3বছরে পা দিয়েছে তখন...তাই তার তিনতলা Departmental-buildingএর কিছুটা [মানে ,কয়েকটি ঘর আর কি !] তখনও Mechanicalএর দখলে! কিন্তু ,বেশিদিন তা আর থাকল না । Mechanical নিজের Departmental-building-এ shift করায় দুই দলেরই separate building হয়ে গেল ।ফলবশত ,একটার বদলে দুটো Faculty-room পেলাম আমরা,যার মধ্যে একটি আগে Mechanicalএর Faculty-room ছিল । মাত্র দেড়-মাস হল class start হয়েছে তাই বোধহয় সব student জানত না এই changeএর ব্যাপারটা । Computer-Lab.এর পাশের Faculty-roomটাই [যেটা আগে Mechanicalএর ছিল !] বসতাম আমি ।
তো একদিন ঐ roomএ নিজের desk এ বসে আমার studentদের Practical-copy check করছি,recess এর ঠিক পরেই ছিল সেদিন ওদের lab ছিল আমার under এ...হটাত দেখি কতগুলো student room এ উঁকিঝুঁকি মারছে ...room এ আর কেউ [শতাব্দীদি,সৌরাভদা বা J.B Sir] তখন না থাকায় আমাকেই বাধ্য হয়ে জিজ্ঞেস করতে হল---
"কি ব্যাপার ?"
"Mam,অনিন্দ্য Sir কে খুঁজছিলাম ..." [প্রসঙ্গত,জানিয়ে দিই-অনিন্দ্যদা Mechanical এর Faculty !!!]
বুঝলাম ,যে এরা Mechanical এর কিন্তু shifting এর ব্যাপারটা জানে না এখনও ।
রাগত চোখে বেশ কড়া গলাতেই বললাম --- "এটা তো এখন Civil এর Faculty-room !!! Mechanical এখন পুরোটাই সামনের building এ ।"
"ওহঃ ,কিন্তু ?!?"...ঐ তিন জনকে নিজেদের মধ্যে বিড়বিড় করতে দেখে আবার নিজের কাজে মন দিতে যাব ভেবে খুলে রাখা চশমাটা just হাতে নিয়েছি , ঠিক তখনই ---
"आप Civil के Faculty हों ?"--- কাজে আবার ব্যাঘাত ঘটায় বিরক্ত চোখ তুলে তাকিয়ে দেখি ,ওই দলের বাকি দুটি ছেলে পাশের Computer-Lab.এ ঢুকলেও এই একজন এখনও এখানেই দাঁড়িয়ে,প্রশ্নের source টাও obviously সে !!!
হাঁ -সূচক ভঙ্গীতে মাথা নেড়ে খাতার -পাতায় চোখ দিতে যাচ্ছি ...আবার ---
(এবার )ভীষণ politely (more specifically বললে sweetly /cutely ও বলা চলে)---
(এবার )ভীষণ politely (more specifically বললে sweetly /cutely ও বলা চলে)---
---"What's you name,Mam?" ---এবার তাকিয়া দেখলাম বছর 19-20 এর Non-Bengali student [...বাঙালি নয় বলেই বোধহয় বয়সের তুলনায় বেশি হোমরা-চোমড়া অথবা ঠিকঠাক ও বলা যায় Non-Bengali দের সাপেক্ষ্যে ...তবে তাতে তার teenage ঢাকা পরছে না কোনভাবেই ...অল্প বয়স খুব সহজেই ধরা পড়ছে ...]খুব আগ্রহের সাথে আমার উত্তরের অপেক্ষাই তাকিয়ে আছে !!!
Mechanical-এর student-এর Civil-এর Faculty-র নাম জানার প্রয়োজনীয়তাটি ঠিক কি সেটা না বুঝতে পারাই আমি আর না জিজ্ঞেস করে পারলাম না --- "Why?"
এবার সে আমাকে অবাক করে দিয়ে অদ্ভূত একটা লাজুক দৃষ্টিতে নিজের কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল --- "यूँही !!!"
আমি আর না করতে পারলাম না ...অনেক কষ্টে নিজের হাসি চেপে যতটা সম্ভব গম্ভীর ভাবে নিজের নামটা বললাম ।দেখলাম ,ছেলেটির লাজুক দৃষ্টি এবার একটা লাজুক হাসিতে পরিণত হল "আমার নাম " টা জানার (কিংবা ,পাওয়ার পর !!!)...expression টা এমন যেন বিশাল কিছু একটা achieve করে ফেলেছে সে ...!!!
maximum ক্ষেত্রেই normally 'attention from opposite sex' আঠ থেকে আশির কার না ভালো লাগে ?...আমারও মুহুর্তের মধ্যে মনটা ভাল হয়ে গিয়ে বয়সটা অনেক কমে গেছে মনে হচ্ছিল !...কিন্তু এক্ষত্রে আমি যেটা খুব enjoy করেছিলাম সেটি ঐ ছেলেটির teenage-innocence আর কিছুটা হলেও তার অল্প বয়সের ভালোলাগার পাগলামী ও ...আমার just নামটাই কারোর কাছে এতটা important হতে পারে ,এতটা happy করতে পারে কাউকে ---সেটা নিয়ে কখনো ভাবিনি তো এর আগে !!! ওই ছেলেটির আমার প্রতি কয়েক minuteএর ভয় -মেশানো মুগ্ধ দৃষ্টি আর style-'মেরে '(আমায় impress করতে কিংবা spontaneously করা ...জানি না...) কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলা --- "यूँही !!!" --- আমি কখনো ভুলব না,ভুলতে পারব না আর সত্যি বলতে কি ভুলতে চাই ও না ।
কেন ???????????????????????????????????????????????
সহজ-সরল ছোট্ট সেই উহ্য থাকা (কিংবা,রাখা !)কারণটা তো পাঠক /পাঠিকা-রা সকলে বুঝতেই পারছেন ...তাও যারা আমার থেকেই সরাসরি জানতে চান তাদের জন্য বলি ,
এবার টাইম-মেশিন -এ চেপে পিছিয়ে যাই প্রায় ৬-৭ বচ্ছর ,পৌঁছে যাই আমার স্কুল -লাইফ এ ,নিজের জায়গা -মালদায় কাটানো আমার কৈশোরে ...আমি তখন বছর ১৭এর রোগা ,তেল -চুপচুপে ছোট চুলের এক স্কুল -পড়ুয়া কিশোরী যার জগৎ স্কুল -টিউসন -বাড়ি -কিছু নির্বাচিত বন্ধু (তারা সকলেই অবশ্যই মেয়ে ...না ,স্কুলে পড়ার সময় আমার কোনো ছেলে বন্ধু ছিল না ,যদিও আগ্রহী ছিল কেউ কেউ ...কিন্তু ,বাবা-মা-টিচার দের ভয়ে নয় বরং কেউ আমাকে কখনো কোনো ছেলের সাথে কথা বলতে দেখলে আমার গায়ে 'বাজে -মেয়ের 'তকমা পরে যাবে আমার সেটাই ধারণা ছিল !!! :-D )-পড়াশুনা আর তার নিজের ভবিষ্যত কেরিয়ারের স্বপ্ন ---এই গন্ডির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল ।
তখন আমার ক্লাস টুয়েলভ ,রোজ সকাল -বিকেল টিউসন থাকত ,সঙ্গে থাকত চাপ আগত বোর্ড এগ্জামের ।তখন ৩দিন সকালে অঙ্কের টিউসন থাকত ,সকাল ৭টা নাগাদ ,চলত প্রায় ৯টা -সাড়ে ৯টা অব্দি । অত সকালে যেহেতু রিকশা মিলত না আর বাড়ি থেকে যেহেতু কাছে ছিল সেটা তাই একা হেটেই যেতাম ,সাড়ে ৬টা নাগাদ বেরলেই চলত । যাওয়ার পথে মাঝ-রাস্তাই একটা মোড় পরত যেখানে ৩-৪টে দিক থেকে ছোট কিছু গলি রাস্তা এসে মিশেছে ,সেই মোড়ে একটা কালী -মন্দির ছিল ,ওইখানের পাড়ার স্থানীয় অল্প-বয়সী ছেলেদের আড্ডার ঠেক ছিল ওই মন্দিরের সিড়ির ধাপগুলো ,তবে কোনো ইভটিজিং ঘটনার কথা শোনা যায়নি কখনো । রোজ ওইখান দিয়ে যাওয়ার সময় মন্দিরের দিকে এক ঝলক তাকিয়ে পেন্নাম ঠোকা দুই বছরে অভ্যেস হয়ে গেছিল আমার ।
তবে সেই দিনটার কথা আমার আজও মনে আছে --- অভ্যেসবশত প্রনাম করার জন্য মন্দিরের দিকে তাকিয়েছি হটাত দেখি ওই সিড়ির ধাপে একটি অল্পবয়সী ছেলে (সেই সময়ের আমার থেকে বয়সে বড়ই হবে) অবাক চোখে আমার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে ! প্রথমে ভেবেছিলাম আমার মনের ভুল ,কিন্তু আশপাশে তাকিয়ে বুঝলাম অত সকালে যখন ওই রাস্তা পুরো ফাঁকা ,এমনকি আশেপাশের লোকাল দকানগুনো অব্দি বন্ধ ,রাস্তায় দুধওয়ালা আর কাগজওয়ালা আর কিছু বাড়ির মহিলারা সবে দরজায় জল দিচ্ছে ---এছাড়া আর কিছুই নেই তখন ওই যুবক ছেলেটির দর্শনীয় বস্তুটি আমিই !!!--- ছেলেটিকে তখন এক নজরে (এবং পরেও) দেখে যা বুঝেছিলাম যে ছেলেটি সম্ভবত কোনো নিম্ন-বিত্ত পরিবারের ছেলে ...লোফার-টাইপ বলে যাদের চলতি ভাষাই এই ছেলেটি সেই ধরনের !!!--- কিন্তু তার তাকিয়ে থাকায় আমার কয়েক সেকন্ডের জন্য হলেও খারাপ লাগেনি ! ...
সেদিনের পর থেকে ছেলেটি আমার ঐখান দিয়ে যাওয়া -আসার সময় প্রায় মুখস্ত করে ফেলে ঐখানে যেন ডিউটি করত ,এমনকি ওই রাস্তা দিয়ে অন্য কোথাও রিক্সা করে গেলেও তাকিয়ে থাকতে লক্ষ্য করেছি ...না ,আমি তার দিকে তাকিয়ে লক্ষ্য করেছি এমন নয় ...কিন্তু ,মেয়েদের একটা সহজাত ক্ষমতা (ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় !) থাকে যে কেউ তার দিকে প্রশংসাসূচক দৃষ্টিতে তাকালে সে সেদিকে না তাকিয়েও বুঝতে পারে ---এটা একদম সত্যি যার জোরেই আমি বুঝেছিলাম । মাঝেমধ্যে ওই টিউসন থেকে ফেরার পথে শবনম নাম আমার এক বন্ধুর সাথে ফিরতাম ...সে অব্দি বুঝতে পেরেছিল কিন্তু এইসব ব্যপারে এতটাই নিস্স্পৃহ ছিলাম (অন্যদের কাছে /চোখে !!!) আর সেই সাথে এতটাই বেশিমাত্রাই সিরিয়াস ,ইন্ট্রোভার্ট আর রাগী ছিলাম যে শবনম ও আমাকে সরাসরি জিজ্ঞেস না করে ইনিয়ে -বিনিয়ে বলার চেষ্টা করছিল !!! ... তখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে তার মানে আমার ধারনাটাই ঠিক ...ছেলেটি রোজ আমার জন্যই দাড়িয়ে থাকে ওখানে ।...একদিন আবার ছেলেটির কিছু বন্ধু কেও দেখেছিলাম ছেলেটির সাথে ...বোধহয় আমাকে দেখাতেই ... ["প্রেমের আরেক নাম প্রকাশ "---না কি যেন একটা বলে যে ,ওই আর কি ...হাঃ ! হাঃ ! :-D]... তারাও মনে হল তাদের মতো করে কমপ্লিমেন্ট দিচ্ছিল ছেলেটিকে আমার জন্য অথবা আমাকে শুনিয়ে anyhow সেটা জানান দেবার জন্য ! আসলে সেই দিনও শবনম আমার সাথে ছিল ,তাই ও বুঝেছিল ! কিন্তু,ছেলেটি ও তার বন্ধুরা 'লোফার ' গোছের হলেও কখনো কোনো নোংরা কিচ্ছু করার চেষ্টা করেনি ...আমি খুব ভয় পেয়ে ওই রাস্তা দিয়ে আর যাব না ঠিক করেছিলাম কিন্তু তার কোনো প্রয়োজন হয়নি ।
আজ মিথ্যে বলব না ---ছেলেটির থেকে free তে attention পেতে ভালই লাগত আমার,কেঠো maths-tuition তাজা হয়ে যেত ...আর কোনদিন আমার জন্য দাড়িয়ে না থাকলে খারাপ না লাগলেও বিরক্ত লাগত ! এর কারণ এটা নয় যে আমি আমার class এর boys'-attention পেতাম না তখন, ...পেতাম ,without any effort ই পেতাম আমার বয়সী আরো কয়েকটা মেয়ের মতো কিন্তু এই গল্পের Hero যেমনই হোক না কেন তার আমাকে দেওয়া attention আমার ভাল লাগার কারণ হচ্ছে [সেই বয়সে এবং পরেও নিজেকে পড়ে যেটা realize করেছি আরকি ...]--- আমার প্রতি তার ভাললাগাটা ছিল স্বার্থশুন্য ,কারণ:--- এই ধরনের আর পাঁচটা roadside-Romeoদের স্বভাব হিসেবে যা ধরা হয় যে যেকোন মেয়ের সাথে flirting অথবা পাত্তা না পেলে teasing কিন্তু এক্ষেত্রে আমাকে কখনো কোনভাবে disturb করাতো দূরের ব্যাপার ,পথচলতি অন্য কোনো মেয়ে বা আমার সাথে কখনও -সখনও আমার অন্য বান্ধবীরা (যাদের কাছে আমি এসব কিছুই প্রকাশ করিনি তখন আর যাদের মধ্যে আমার থেকে বহু -গুণ attractive অনেকেই থাকতো !) ঐ রাস্তা দিয়ে গেলেও সেই ছেলেটিকে আমাকে ছাড়া আর কারো দিকে কোনদিন একইভাবে তাকাতে notice করিনি আমি !!! আমার মতে ,তাকিয়ে থেকে দেখার মতো অথবা চোখ -ফেরানো -যায় না এমন কিংবা ফিরে দেখতে বাধ্য করাই তেমন চোখ ঝলসানো তথাকথিত ভাবে 'সুন্দরী ' বলতে যা বোঝাই সেরমটা আমি কখনোই নই আর বলাবাহুল্য যে তখন তো আরো ছিলাম না আর তাছাড়া সেতো আমায় personally চিনত না ,তাই জানত ও না আমি কে-কি বা কেমন আর তার আমার দিকে তাকানোতে কোনো নোংরামি আছে বলে মনে হয়নি কখনোই ...বরং,যেটা ছিল সেটাকে বলা যায় --- নিষ্পাপ ভালোলাগা !!!
'
so,এতক্ষণে আমার দেওয়া title টার মানে বোঝা গেল ? নামকরণ স্বার্থক তো ?
ভালবাসা সব জায়গায় ছড়িয়ে আছে ,শুধু ঠিকমতো খুঁজে নিয়ে তাকে সঠিক value,importance,priority & time দিয়ে যত্ন নিয়ে ঠিকমতো maintain করা খুব দরকার কারণ ভালবাসা বড্ড অভিমানী তাই মিথ্যে ego-র বশে attitude দেখিয়ে তাকে for granted ধরে নিলে সে টিকবে কেন ?
আগাছার জন্মাতে আর বাড়তে যেমন যত্ন লাগে না,বারবার উপড়ে ফেললেও যেমন এমনিই ফিরে আসে অনেকক্ষেত্রে ভালোবাসাও সেরম হয় ...মূল্যহীন আগাছা ভেবে হেলা-ফেলা করে তাকে হেলায় হারায় আর যখন বুঝতে পারা যায় যে তা কতটা অমূল্য ছিল ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায় এতটাই যে আর গাছের গোড়ায় সার-জল দিয়ে আর মরা গাছকে বাচানো কিনবা আগের মতো তরতাজা করা যায়না ...আয়নায় ভাঙ্গা দাগটা রয়েই যায় !!! আবার',খুব দূরের জিনিস যেমন না জেনে ,না চিনে ,না বুঝেই "দূরের ঢাকের বাদ্যি " কিনবা " নদীর এ পাড় থেকে ও পাড় " মনে হয় তেমনই আবার চোখের খুব কাছে থাকা বই পড়তে পারা যায়না ---ইচ্ছে হলেও অথবা চেষ্টা করলেও !!!
ঐ যে বলেনা -"প্রেমের ফাঁদ পাতা আছে এ ভুবনে !"...এখানে তাই কখন কোথায় যে কে কার সাথে কিভাবে আর কেনই বা জুড়ে যায় সেটা চিরকালের unsolved একটি রহস্য ['x =প্রেম ',ধরে অঙ্ক কষেও হিসেব মেলেনা কিছুতেই;]। আজকালকার মানুষের হইতো মানুষের উপর থেকে বিশ্বাস উবে গেলেও বোদহয় ভালবাসার প্রতি ভরসাটা উদ্ব্বায়ী হয়ে যায়নি এখন অব্দি ।
জীবনের বেশ কিছু বসন্ত পেরিয়ে এটাই বুঝেছি যে এই পৃথিবীতে যারা সত্যিকারের ভালোবাসাকে, ভালবাসার মানুষকে যেভাবে চায় ঠিক সেভাবেই পায় সারা জীবনের জন্য ---এরকম সৌভাগ্যবান /সৌভাগ্যবতীর সংখ্যা তো হাতে গোনা ! হইতো নির্দিষ্ট যার থেকে সেই special ভালোবাসাটি পেতে চায় ,সে ভালোবাসলোই না --- তার মানে এই নয় যে বাকি জীবনটা সেই নিয়ে দুঃখ-বিলাস করে কাটিয়ে দেব ...যে নেই /যা পেলাম না সেই অতীতের পেছনে ছুটে বর্তমানে যারা আছেন /যা -যা পেয়েছি সেসব অবহেলাই হারিয়ে নিজের ভবিষ্যত -জীবন টা ভালোবাসাবিহীন ভাবে একা করাটা ফালতু ! আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এমন কয়েকজন মানুষ আছেন যারা আমাদের সত্যি ভালবাসেন ...কিন্তু ,এই ধরনের মানুষের সংখ্যা আবার আমাদের জীবনে হাতে গোনা ...তাদের কক্ষনো হাত থেকে যেতে দিতে নেই ,তাদের হাত শক্ত করে বেঁধে রাখতে হয় নিজের হাতে ভালবাসার বাঁধনে ...সেই বন্ধন যেন কখনো কোনো কিছুর বিনিময়েই আলগা না হয় ,আর তাহলেই আমরা literally always feel করতে পারব --- LOVE is in the air...!!!
;-)
Label(s):-
Old GOLDen memories
Location(s):-
West Bengal, India , Asia
Subscribe to:
Posts (Atom)