Powered By Blogger

Thursday, July 17, 2014

NOSTALGIA

                              [Cartoon Courtesy :- R.K.Laxman ]

এই  blog -এর  title এবং  উপরের  video টির  মধ্যে  connection টি  জানিয়ে  রাখা  আগে  দরকার --- আসলে  আমার  কিশোরী -বেলায়  মানে  আমার  high -school life -এ  যখন  'দূরদর্শন '-নামক সরকারী  TV channel-খানি  তখনও  fossil  হয়ে  যায়নি  তখন  R.K.Narayan-এর  লেখা  'Malgudi Days' অবলম্বনে  তৈরী   [ইংরেজী -সাহিত্যের হিন্দী dubbing ]এই  serial টি  আমাদের  বন্ধুদের  মধ্যে  খুবই  popular rather famous ছিল ...specially স্বামীনাথন  ওরফে  স্বামী  -এর  গল্পগুলো  ... আর , স্বামী -রাজম  আর  মণি  -এর  গল্প  হলে  তো  আর  কথায়  নেই  ! এখনও  মনে  আছে  আমার --- তখন  class-VI এ  পড়তাম  আমরা  {2001 সাল} ...সপ্তাহে  কোনো একদিন  [ঠিক দিন -খানি এখন  আর  মনে  নেই  যদিও ,তবে  এটুকু  মনে আছে  যে  week-end-এ নয়..week-day তেই..বোধহয়  মঙ্গলবার ] রাত  ১০টা  কি ১০.৩০টা নাগাদ  ১/২থেকে ১ঘন্টার  প্রায় প্রতিটি episode-ই  একটা  করে  গল্প  দেখাত  ... যেদিন  স্বামী র  গল্প  দেখাত  সেদিন  শেষে  "স্বমীঈঈঈঈ .......!!!" করে  একটা  জোরে  background music দিত  ... "তা -না -না -তানা -নানা -না " নামক  tittle track টার  মত  সেটাও  একইরকম  famous  ছিল  আমাদের  অনেকের  কাছেই   এতটাই  যে  "early to bed & early to rise" literally মেনে  চলা  আমিও  কারো  বারণ  এবং বকুনির  তওয়াক্কা  না  করে চোখ  লাল  করে  জেগে  থাকতাম  যাতে  কোনো  episode  miss  করে  পরদিন  school এ  বন্ধুদের  আলোচনাই  পিছিয়ে  না  পড়ি  সেই  ভয়েও  কিছুটা  হলেও আর  তবুও  যদি  anyhow miss হয়ে  যেত  তো  'best friend ' তখন  গাল্পিকের  ভূমিকা  গ্রহণ  করত !!!তবে  হা , আমার  মতো  অনেক  small-townie এ  হইত  বেশ  কিছু  মিল  খুঁজে  পেত  এতে ,নিজদের  জীবনটাকেও  relate করতে  পারত  নিজেদেরই  অজান্তে  তাই  হইতো  এতো  প্রিয়  ছিল  এটা  সবার  !



"...ছিল রুমাল;হয়ে গেল বেড়াল !" :---

৯বছর বয়স অব্দি আমার 'মেয়েবেলা' কেটেছে আমাদের গ্রামের বাড়িতে  ...আমাদের ১৩কাঠা জায়গাই গড়ে ওঠা সবুজ ঘেরা বাড়ির প্রায় ১৫জনের একান্নবর্তী পরিবারে । আমি ছিলাম বাড়ির সবচেয়ে খুদে সদস্য  ... আমাদের বাড়িতে এবং আমাদের প্রতিবেশীদের বাড়িতে কুকুরের থেকে বিড়াল পোষার চল অনেক বেশি ছিল,এমনকি পুষতে না চাইলেও অথবা দুঃছাই করলেও তারা সেসব কে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করতনা কখনো। শুনেছি যুবক অবস্থায় নাকি আমার মেজ জেঠুর এক পোষা কুকুর ছিল যার মারা যাওয়ায় অমন দুঁদে ছাত্র -ঠেঙানো (পড়ুন, পেটানো...literally ) আমাদের মেজ-জেঠামশাই কান্নাকাটি  করে প্রায় নাওয়া -খাওয়া ভুলতে বসেছিলেন এবং শেষমেশ ঠামার অনেক বোঝানতে normal হয়েছিলেন ! আমার 'ব্যাটা ' (আমি আমার ছোট জেঠুকে ঐ নামেই ডাকি ছোটবেলা থেকে এখন অব্দি আর উনি আমায় 'মা' বলেন ) আমাদের বাড়ির বেড়ালের নামকরণের অলিখিত দায়িত্বে ছিলেন । প্রথমটির নাম ছিল-রমেন আর দ্বিতীয়টির - সুন্দরী  ... নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে রমেন ছেলে বেড়াল হওয়াই তার বাচ্চা-পুশি দেওয়ার ব্যাপার ছিল না যা সুন্দরীর ক্ষেত্রে ছিল । আর সে আবার যমজ বাচ্চা দিয়েছিল যাদের ঝামেলা ওঠাতে বাড়ির মহিলারা রাজী না হওয়ায় তাদের দূরে ছেড়ে আসা হলেও কদিন পর তারা নিজেরাই পথ চিনে বাড়িতে চলে আসে এবং অগত্যা তাদেরও নামকরণ ব্যাটাকেই করতে হয় - ঝিল এবং মিল ! হাইস্কুলে পড়ার সময় আমি একটি বেড়াল পুষি--আমারই তৈরী করানো অভ্যেসের দরুণ মুড়ি ছাড়া আর  অন্য কিছুই যার মুখে রুচত না --- তখন বাড়ির অন্যান্যরা সেখানে অনুপস্থিত থাকায় এর নাম আমিই দিই -- 'পাঁচুগোপাল ' ...ওরফে-'পুচু'! আর এখনকার কুড়ের-হদ্দ্য পোষ্যটির নাম - 'ল্যাংচা '...(নামদাতা - anonymous !)...যে কিনা এতটাই আলসে যে নিজে থেকে ইঁদুর ধরতেও তার অনীহা  ...এদিকে  আবার একখানি 'girlfriend' রয়েছে ! ___যা দিন-কাল পরেছে এখন ...আজকালকার দিনে এই না  হলে status maintained থাকে নাকি ?'আহারে!বেড়াল বলে বুঝি মানুষ নয় ?!?'___হেঃ ! হেঃ! ;-D 

তা সে যাইহোকগে,বেড়ালের নামকরণ কিন্তু এই লেখার আসল উদ্দেশ্য
ex-PET
নয়...তো হ্যা,তাহলে যেটা বলছিলাম তাতে ফেরা যাক এবার --- আমার তখন ৮ কি ৯ বছর বয়স হবে ...আমাদের সামনের বাড়িতে একটা বেড়াল বাচ্চা দিল । বলে নাকি ৭ বাড়ি না ঘুরলে বেড়ালের চোখ ফোটে না তাই তার মা তাকে এবাড়ি ওবাড়ি করে নিয়ে বেড়ায় মুখে করে  ...এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি । কিন্তু , একদিন দুপুরে দেখি সামনের রাস্তাই সাদা রুমালের মত কি যেন একটা পরে,কৌতূহলবশত খানিক কাছে যেতেই দেখি সেই চোখ না ফোটা বাচ্চা বেড়ালছানা  ...তখন বুঝলাম যে খানিকক্ষণ আগে পাড়ার কিছু বিচ্ছু এ বেচারার ল্যাজে দড়ি বেঁধে টেনে নিয়ে গিয়ে খেলছিল  ...আমার মায়া হল খুব (কিন্তু হায়রে,তখন যদি জানতাম যে আমার এই মার্জার-প্রীতি খুব শীগগির মার্জার-ভীতি তে পরিণত হতে চলেছে তাহলে তো আজ বোধহয় গপ্পোটা অন্যরকম হতো !!!) ...আমাদের বাইরের ঘরের বারান্দায় ওকে স্বযত্নে তুলে ওর গায়ে হাত বোলাতে বোলাতে ভাবছি কি করা যাই  ...ঠিক তখনি দেখি সেই মা-বেড়াল সামনের বাড়ির প্রাচীরে আমার দিকে তাকিয়ে রাগে লেজ ফুলিয়ে গরগর করছে  ... বোঝো কান্ড ! আমি কিনা তার ছানাকে কতগুলো দস্যির কবল থেকে বাঁচালাম আর আমাকেই কিনা  ... সে যাকগে,কিন্তু আমার দিকে এমনভাবে তেরে এলো যে স্কুলের স্পোর্টসে চিরকালের last হওয়া আমি প্রায় record-speed এ ছুটতে লাগলাম (ওই speed আমার school-sports এ থাকলে 1st prize ঠেকাই কার সাধ্যি !) মুখে মোটাদাগের সিনেমার হিরোইনদের  মতো "বাঁচাও ! বাঁচাও!" চিত্কার করে  ..ভয়ে heartbeat এতটাই বেড়ে গেছিল আমার ! শেষপর্যন্ত আমাদের বাড়ির উঠোনে আঁচার -এর জন্য কাঁচা আম কাটতে বসা আমার বড়মা মানে আমার বড় জেঠিমা বেড়ালটাকে তাড়িয়ে আমায় সে যাত্রাই উদ্ধার করেন । তবে গল্প এখানেই শেষ নয়  ...তখন দুপুরে চোখে ঘুম ছিলনা আমার আর আমার মত আরো অনেকেরই  ...খেলে বেড়াতাম নিজেদের মতো  ...কুমির-ডাঙা ,কানামাছি ,ছওয়াছুইই থেকে শুরু করে খড়ের গাদায় হাত-পা কাটা কিছুই বাদ যেত না...তো,বাড়ির বাইরে থেকে আমার 
"বাঁচাও ! বাঁচাও !" রব শুনে ভেতরের রান্নাঘরে খেতে বসা আমার ফুলদি,সোনাদি,রাঙাদারা (জ্যাঠতুতো দাদা-দিদিরা) ভেবেছিল যে আমি কারো সাথে চোর-পুলিশ খেলছি আর "পাকড়াও ! পাকড়াও !" চেচাচ্ছি :-D ...সেই নিয়েও পরে কম হাসাহাসি হয়নি। 

তবে দাঁড়ি টানার আগে এই গল্পের উপসংহার হিসেবে যেটা না বললেই নয় --- এর বেশ কয়েক বছর পর সদ্য college এ ঢুকে যখন আমার খুব কাছের দুই বন্ধুকে আমার এই 'বিড়াল-বৃত্তান্ত'বর্ণণা করেছিলাম তখন তাদের মধ্যে একজন আমাকে রাগাতে yaarky মেরে বলেছিল : "কোন magazine থেকে ঝেপেছিস গল্পটা ?!?" আর আপাত 'নিরীহ' অন্যজন তখন আমাকে support করতে গিয়ে আমাকেই 'চেটে ' দিয়েছিল এই বলে যে : "আরে না না , magazine এর গল্প বন্ধুদের মুখ থেকে শুনতেই বেশি ভালো লাগে !" চাপে পড়ে আমিই চুপসে গেছিলাম তখন !


"শিউলি-ঝরা বেলায়...":---

একবার আমাদের গ্রামে খুব বন্যা হলো  ...তখন আমার বছর আষ্টেক বয়স  ...তো,বন্যার পর বাড়ি সারানোর জন্য বাইরের দিকে সব মাটির ঘরগুলোকে ভেঙ্গে পাকা করা হলো আর সেই সাথে সাথে কতগুলো ফলন্ত নাড়কেল গাছ, দেবদারু গাছ কাটতে হলো । বাড়ির উঠোনের পেয়ারা গাছটা বেঁচে গেলেও পেছনের কলা-বন আর বাকিসব বেশিরভাগ ফুল গাছ এমনিতেই নষ্ট হয়েছিল আর নষ্ট হয়েছিল সবার প্রিয় আমাদের বুড়ো শিউলি গাছটা যার ডালে গাড়ির টায়ার ঝুলিয়ে আমরা দোলনা দুলেছি কত-- ডাল ভাঙ্গার জন্য বকাঝকা খেয়েও ! বর্ষার পর শরৎ আসার সাথেসাথেই বন্যার পর এলো দুর্গাপূজা  ...আর আমাদের বাড়ি থেকে যেখানে লোকে রোজ পুজোর ফুল নিয়ে যেত সেখানেই পড়ল ফুলের আকাল ! তখনও গ্রামে-গঞ্জে ফুল বিক্রীর চল ছিল না তাই মা-জেঠিমাদের তুলসীপাতা দিয়েই পুজো সারতে হচ্ছিল । আর আমি সব থেকে miss করছিলাম সক্কাল-সক্কাল সেই শিউলি ফুল কুড়ানোর charm. আর না থাকতে পেরে আমি পাড়ার খুদেদের ফুলকুড়ানি দলের নবীনতম সদস্য হলাম । 
ভেবেছিলাম ,অনেক ফুল কুড়িয়ে অন্তত পুজোর ফুলের জোগাড় হয়েই যাবে আর বাকি ফুলের বোটা দিয়ে ঘষে খেলার পুতুলের শাড়ি রঙ করব ।চিরকাল without any competition-এ নিজেদের বাগানে শখে ফুল কড়ানো  আমি প্রথম প্রথম ফুল কুড়ানো তে খুব একটা সুবিধে করতে না পেরে আরো ভোরে উঠে আরো দূরের পাড়ায় ভীড় কমের জায়গাই manage করার উদ্যেশ্যে ছুটলাম !তা আমার সেই 'মহৎ' উদ্যেশ্য কিছুটা পূরণ করা গেলেও আমার বাবা জানতে পেরে কড়া করে : "কাল থেকে অত সকালে ছুটে না বেড়িয়ে আগে পড়তে বসবে " বলে সমস্ত উত্সাহে জল ঢেলে দিলেন । আর আমি বেচারী ফুল কুড়োবার নেশা ছাড়তে না পেরে time-management করতে সামনের বাড়িতেই কাউকে কিছু না জানিয়েই ফুল চুরির সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম এই যুক্তিতে যে "বই-চুরি আর ফুল-চুরি তো চুরিই নয় !" [তখন তো আর জানতাম না যে ছোটদের 'logic' বড়দের ঊর্বর মস্তিষ্কে মোটেই acceptable নয় ;(]তো সেইমতো পরদিন ভোরে পাশের বাড়ির দরজা খোলা না পেয়ে সামনের বাড়িতেই attack করলাম  ...মাটিতে পরে থাকা গুলো কড়াতে কোনো problem হল না  ...আমার Mission ফুলচুরি তে বাধা পড়ল তখনি যখন আমি আরো ফুলের জন্য গাছ ঝাঁকাতে গেলাম ! ঐযে কথায় বলে না - "লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু " --- যেই ঝাকাতে শুরু অমনি ভেতর থেকে বাজখাই চেনা গলা : "এই কে রে  ......!" আমি সেই গলার অধিকারিনীর বাইরে বেড়োবার আগেই পালিয়ে চম্পট দিলাম । ভেবেছিলাম আমায় চিনতে পারেনি,তবুও 'সাবধানের মার নেই' ভেবে কদিন ওদিক মাড়ায়নি  ... যেদিন বাড়ির কোনো একটা কাজে ওই বাড়িতে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম সেদিনই প্রশ্নবাণ শুনতে হয়েছিল : 'সেদিন তুই ছিলি তাই না ?' এটা জিজ্ঞাসা নয়--- বকুনি সেটা আর উল্ল্যেখ না করলেও চলে । ভাগ্য ভালো ছিল আমার আর তাছাড়াও তখন ছোটদের নামে তাদের বাড়িতে অভিযোগ করার ব্যাপার ততটাও ছিল না নইলে আমার বাবার কানে এই কথা গেলে আর রক্ষে থাকতো না আমার! তবে কাচুমাচু মুখে আমি সেদিন একটা কথায় মনেমনে আওরেছিলাম :"...চুরিতে আর যদি যাই তবে মোর নামই মিছা /কুকুরের চামড়া খিচা  ...!!! 'মালির ঐ পিটুনিগুলা ' না খেলেও 'সেকি ভাই যাইরে ভোলা' ওই বকুনিগুলা :-(
তবে,সেই ঘাস আর মাটিতে ঝড়া শিশিরমাখা শিউলি ফুল কুড়ানো পরিষ্কার নীল-আকাশ সাদা-মেঘের রোদমাখা মন ভালো করা সকালগুলো আমার জীবনের অন্যতম সেরা উপহার যা পরে আর কক্ষনো ফিরে আসেনি। 




এরপর  নিজের  নিয়মে  একটার  পর  একটা  করে  দিন  গড়িয়েছে   ...আমরা   সবাই  যে  যার  মত  বড়  হয়েছি  ... 'এক্কাই -দক্কাই  বিকেল গড়িয়ে  '  যাওয়া  আমাদের  ধুলোমাখা  শৈশব  আর  আঁকা বাঁকা  পথে  হেঁটে  'হলদে  পাখির  পালক ' খুজতে  যাওয়া  আমাদের  কৈশোর  আজ  সুদূর  স্মৃতিতেও  মৃতপ্রায়  !
স্কুলের  শেষ  বছরে  { class-XII ; 2007-2008 সাল } আমাদের  final-exam-এর  language-group-এর ইংরেজী  ভাষার  syllabus-এ  সেই  স্বামী -রাজম -মণি র  গল্প (English short-story)পাঠ্য তে  ছিল  আর  আমাদের English tuition teacher  খুবই  interesting-way  তে  সেটা  পড়িয়েছিলেন  ।  কিন্তু , ব্যাস  ...ওই  পর্যন্তই  ... আমাদের  সবাইকে  হতাশ  করে হটাতই  বন্ধ  হয়ে  যাওয়া  আমাদের  ছোটবেলার  সেই  'Malgudi Days' serial টি  তার  কিছু  আগে -পরে আবার  চালু  হয়েছিল  সেই  একই  জায়গাই  কিন্তু  [ততদিনে  যদিও দূরদর্শনের fossilization  process successfully start হয়ে  গেছে  ...] আমদের  আগের  সেই  পাগলামী  তো  অনেক  দূরের ব্যাপার  দেখার তাগিদ  অব্দি  আর  কারো  ছিলনা  ! 
তবু  আজও  জানিনা  কেন  সেই  চিন্তাভাবনাহীন  সেই  দিনগুলোতে  ফিরতে  অসম্ভব ইচ্ছে  করে   ...একবার  একটা  SMS  পেয়েছিলাম  যেটার  বাংলা  তর্জমা  করলে  যা  দাড়ায়  তার অন্তর্নিহিত  অর্থ  আজ  feel করতে  পারি  :----

"ছোটবেলাই  আমরা  সবাই  বড়  হতে  চাই  কিন্তু  তখন  বুঝিনা  যে  তখনকার  ভাঙা -খেলনা  আর  কেটে -ছড়ে  যাওয়া  কনুই -হাটু  পরবর্তী  জীবনের  আহত -মন  আর  ভেঙ্গে  যাওয়া  স্বপ্নের  চেয়ে  অনেক  অনেক  গুণ  বেশি  ভালো ! 
বুঝিনা  যে  ছোটবেলার  ভুলগুলো  ছোটদের  মতোই  pencil-এ আঁকা  তাইতো  eraser ঘষলে  তার  আর  কোনো  চিহ্নও  কখনো  অবশিষ্ট  থাকে  না ...পরিষ্কার  কাগজের  মতো  আবার  তার  উপর  যা -ইচ্ছে -তাই  করা  যায়  কিন্তু  পরিণত  বয়সের  ভুলগুলো  বড়দের  pen-এ লেখা  তাই  যতই  pain হোক  আর  যতই  whitener কিংবা  correction-fluid বুলিয়ে  অন্য  কিছু  লেখার  চেষ্টা হোক না কেন  পুরোপুরি  কাটানো  যায়  না  কখনই ...দাগ  একটা  থেকেই  যায়  কোনো না কোনো  ভাবে  কোথাও না কোথাও !!!" 
            
     
                                   "...आपनी चोटिमेँ बांधलु दुनिया...!!!"